সুধী,
লঞ্চ মালিক মালিক সমিতি বাংলাদেশ, একটি এঁতিহ্যবাহী বানিজ্য সংগঠন । উক্ত বানিজ্য সংগঠনটি সরকারী নিবন্ধনকৃত একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা কালে ১২ই জুন, ১৯৭২ সালে প্লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশ” নামের সংগঠনটিকে বানিজ্য সংগঠন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর এ (২) ধারার আওতায় লাইসেন্সমনজুর করেন যার লাইসেল নং-৩।
সরকারী নিবন্ধন প্রাপ্তির পর হতে সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী এই বানিজ্য সংগঠনটি অত্যন্ত দক্ষতা নিষ্ঠা ও সুনামের সাথে বিধি মোতাবেক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বর্তমানে লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশ এর ১৩০ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে যাদের ব্যবসা ঢাকা-বরিশাল মুন্সিগঞ্জ সহ দেশের দক্ষিনাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার যাত্রীসেবায় নিয়োজিত রয়েছে । ফলে একদিকে যাত্রীসেবা, বিপুল সংখ্যক কলাকুশলীসহ শ্রমিকদের কর্মসংস্থান এবং আসছেন। বর্তমানে এই সমিতির সভাপতি হিসাবে আমি এই বানিজ্য সংগঠনটির উত্তর উত্তর উন্নতি, সমৃদ্ধি ও সার্বিক কল্যান কামনা করি।
সুধী,
লঞ্চ মালিক মালিক সমিতি বাংলাদেশ, একটি এঁতিহ্যবাহী বানিজ্য সংগঠন । উক্ত বানিজ্য সংগঠনটি সরকারী নিবন্ধনকৃত একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এক জেলা হতে অন্য জেলায় নৌ-পথে যাত্রী বহনে ও সেবায় সিয়োজিত লঞ্চ মালিকগন দেশভিত্তিক লঞ্চ মালিকগনের একটি সমিতি গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। সে লক্ষে ১৯৭২ সালে জনাব এ.কে.এম.মাহমুদুর রহমানের নেতৃত়্ে একাটি সমিতি গঠন করা হয়। তখণ পর্যন্ত এ সমিতিটি সরকারী অনুমোদনের অপেক্ষমান ছিল। এ সময়ে জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্রে ছিলেন। সরকারী অনুমোদনের আবেদন দাখিল করে লঞ্চ মালিকগন বঙ্গবন্ধুর সাথে সাক্ষাত করেলে তাঁর নির্দেশে ১২ই জুন, ১৯৭২ সালে "লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশ” নামের সংগঠনটিকে বানিজ্য সংগঠন অধ্যাদেশ ১৯৬১ এর (২) ধারার আওতায় বানিজ্য মন্ত্রনালয় লাইসেন্স মনজুর করেন, যার লাইসেন্স নং-৩।
সরকারী নিবন্ধন প্রাপ্তির পর হতে সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী এই বানিজ্য সংগঠনটি অত্যন্ত দক্ষতা নিষ্ঠা ও সুনামের সাথে বিধি মোতাবেক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বর্তমানে লঞ্চ মালিক সমিতি বাংলাদেশ এর ১৩০ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে যাদের ব্যবসা ঢাকা-বরিশাল মুলিগঞ্জ সহ দেশের দক্ষিনাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার যাত্রীসেবায় নিয়োজিত রয়েছে। ইহাতে একদিকে যাত্রীসেবা, বিপুল সংখ্যক কলাকুশলীসহ শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হয়। বর্তমানে যাত্রীবাহী নৌযান মালিকগন সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। বর্তমানে এই সমিতির মহা-সচিব হিসাবে আমি এই বানিজ্য সংগঠনটির ভবিষ্যত উন্নতি, সমৃদ্ধি ও সার্বিক কল্যান কামনা করি।